ফিলিস্তিন।
- লিখেছেন আবদুল্লাহ্ আল ফারুক।
মোরা ঘুরে বেড়াই বীরবিক্রমে মৃত্যুর পরও,
'নেই' করতে পারেনি অবুঝদের আঘাত মোদের।
এখন, কান্নাভেজা চোখে দেখি আমাদের গুঁড়িয়ে যাওয়া ঘরবাড়িগুলো,
তোমরা কি জানো, ইনশাআল্লাহ্, আমরাই হই জয়ী।
কেন থামাও না ভুল কাজ, ভুল বলা আর ভুল ধারণা?
আমরা সবাই কি একই প্রভুর সৃষ্টি নই?
মায়া জাগিয়ে মনে, পীড়িতের মুখে ফোটাও হাসি।
আমরা তোমাদের শুভ চেতনা উদয়ের অপেক্ষায়।
অশ্রুধারা।
- লিখেছেন আবদুল্লাহ্ আল ফারুক।
মরে যাচ্ছে একের পরে এক মানব অনাহারে, যুদ্ধে, বাইরে-ঘরে,
ঝরে ইচ্ছে, তাদের তরে বাঁক আনব জোয়ারে, উর্ধ্বে তারিখেরে স্মরে।
'মায়ার কারণে থেমে আছি, দেখি কতটা বেড়ে যায় এ পাপের আঁধার,'
তোমার আগ্রাসনে ঘেমে দেখছি, রাখি এতটা ছেড়ে নায় যে, দোলনার বাহার!
আমরা মরি না! ফিরে আসি বারেবার, ঘুরে যাই চিরচেনা বাড়িটা, জানো না তোমরা,
ঘুমরা সরি যা! নীড়ে বেশী হাহাকার, তরে সেই কান্না ঝাঁপটা, আনো না প্রাণ-ভোমরা!
কিছুই নেই মোদের স্রষ্টা ছাড়া, ভুলো কেন একাত্মতা সেই,
নেই বলেই আমাদের, দ্রষ্টা তাড়া, রুলও দেন, মমতা বাড়েই।
এত কান্না-ব্যথা, কী করে সও তুমি চোখের সামনে দেখে কত,
শত জান না, কথা কি ডরে যাও! চুমি লাশের চরণে, মেখে যতো-
শহীদের সুবাস, বয়ে যাও, তাদের ডেরায়, বলে দাও এখানের,
আবির আবাস, চেয়ে নাও। নূরের আভায়, তুলে দাও, আগাম সংবাদের।
  
  
  Image by krystianwin from Pixabay

 
 
 
0 Comments